সফল চেয়ারম্যান হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি সফল ও জনবান্ধন ব্যক্তি (চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত আরিফ মাসুদ বাবু।
সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের সফল চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপ্রচারে নেমেছে একটি স্বার্থনেসী মহল। রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে, সামাজিক ভাবে তাকে হেয় প্রতিপন্নের মিশনে নেমেছেন চেয়ারম্যান বিরোধী স্থানীয় ঐ কুচক্রী মহলটি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের বর্তমান সফল চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহচর মরহুম এ্যাডভোকেট সাজেদ আলী মিয়ার ছেলে আরিফ মাসুদ বাবু।
তিনি হলেন, সোনারগাঁ আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য এবং মোগরাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
সফল ও জনবান্ধন চেয়ারম্যান দুই দুইবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন আরিফ মাসুদ বাবু। কাজেও সফল হয়েছেন। সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন।
তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন তিনি। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী আরিফ মাসুদ বাবু।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদআপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি। স্থানীয়রা রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, জানান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য আরিফ মাসুদ বাবু।
উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের উন্নয়নে ও মানুষের কল্যাণে ব্যাপকভাবে কাজ করে চলছেন। ক্লিন ইমেজের চেয়ারম্যান পেয়েছেন ইউনিয়নবাসী। নাগরিক সেবা ও উন্নয়নের প্রত্যাশায় ভোটাররা আবারও পরিবর্তনের পক্ষে রায় দিবেন। তিনি ইউনিয়নকে আধুনিক ও মডেল ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে চলেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা আওয়ামী লীগ বা চেয়ারম্যান বুঝি না। আরিফ মাসুদ বাবু চেয়ারম্যান একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।
ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন মোগরাপাড়া ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু।
ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র কিছু দিনের মাথায় তার প্রিয় ইউনিয়নকে উন্নয়নের মাস্টার প্ল্যানের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। দৃশ্যপট পরিবর্তন করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের। উপজেলার সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন মোগরাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ। মেধা, মনন, কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে।
করোনা কালিন সময় এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি মোগরাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা-পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন সম্পন্ন করেছেন। মোগরাপাড়া ইউনিয়নবাসী এ প্রতিবেদককে বলেন, ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রিয় একজন সরল মানুষ, খুব সহজে তিনি মানুষের মনের কথা বুঝতে পারতেন। যার ফলে এলাকাবাসী তাকে মোগরাপাড়া ইউনিয়নে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন।
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আরিফ মাসুদ বাবু ইউনিয়নের উন্নয়ন করে যাচ্ছেন একাধারে।সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করে গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবদানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে। এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে। আগামী দিনে মোগরাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু, সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়নবাসীসহ সকলের। জানতে চাইলে আরিফ মাসুদ বাবু বলেন
বিশ্ব মহামারী যখন ব্যাপকহারে ধারণ করেছে ঠিক তখনই বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গ্রাম গঞ্জের মহাল্লায় পল্লীগুলোতে সর্বপ্রকার সহায়তার জন্য সরকার কর্তৃক নানারকম সাহায্য সহযোগিতা করা হয়। আমরা যথাযথভাবে সরকারের এই সাহায্য প্রণোদনা জনগণের মাঝে পৌঁছে দিয়েছি।
এছাড়াও আরিফ মাসুদ বাবু বলেন, আমি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে আমার সাধ্যমত আমার ইউনিয়ন বাসিকে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্য সহযোগিতা করেছি এবং বর্তমানেও করছি। আমি আমার নির্বচনীয় এলাকা মোগরাপাড়া ইউনিয়নসহ উপজেলার সর্বস্তরের জনগনের পাশে ছিলাম আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ।