
এক প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ব্যবসায়ী হাজী মোঃ আশরাফ উদ্দিন বলেন,
“আমি দীর্ঘদিন ধরে সততা ও সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি, মাদক কারবার কিংবা কোনো অপরাধী চক্রের সঙ্গে আমার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই। আমাকে কেন্দ্র করে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, তার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। এটি একটি সুপরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ষড়যন্ত্র।”
তিনি আরও বলেন,
“এই অপপ্রচারের মূল উদ্দেশ্য হলো আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করা, একজন ব্যবসায়ী ও জনপ্রতিনিধি প্রার্থী হিসেবে আমার সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা।”
প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ব্যবসায়ী হাজী মোঃ আশরাফ উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। তিনি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, মাদকসহ সব ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে বরাবরই সুস্পষ্ট, দৃঢ় ও আপসহীন অবস্থান গ্রহণ করে আসছেন। ইউনিয়নের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, তরুণ সমাজকে মাদকমুক্ত রাখা এবং নাগরিক নিরাপত্তা জোরদারে তিনি নিয়মিত সামাজিক ও মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করছেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যক্তি সাংবাদিকতার ন্যূনতম নীতিমালা ও পেশাগত শিষ্টাচার উপেক্ষা করে যাচাই-বাছাই ছাড়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছেন, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। কোনো পক্ষের বক্তব্য গ্রহণ না করে, তথ্যের সত্যতা যাচাই না করে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বক্তব্য ছাড়া সংবাদ প্রকাশ করা সাংবাদিকতার মৌলিক নীতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এ ধরনের অপসাংবাদিকতা শুধু একজন নিরপরাধ ব্যবসায়ী ও প্রার্থীকে মানহানির মুখে ফেলে না, বরং গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা ও সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতি দায়িত্বশীল, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে এ ধরনের মিথ্যা ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়।




