আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ -৩ (সোনারগাঁ) আসনের নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের মুখে মুখে প্রচার হচ্ছে মারুফুল ইসলাম ঝলক এর নাম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তাকে নিয়ে চলছে নানা আলোচনা।
তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের পরমঈশ্বর্দী গ্রামের কৃতি সন্তান মারুফুল ইসলাম ঝলক। তার দাদা বারবার নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম তোরাব আলী ভূইয়া, তার বাবা সাবেক নোয়াগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বর্তমান সোনারগাঁ উপজেলা চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. সামসুল ইসলাম ভূঁইয়া।
মারুফুল ইসলাম ঝলক বর্তমানে দেশের অন্যতম আর্থিক প্রতিষ্ঠান “নগদ” এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বর্তমানে সোনারগাঁ আ.লীগের সদস্য।
ঝলক বলেন, ইতোমধ্যেই আপনারা জেনেছেন যে,আমি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক খ্যাতনামা বিজনেস প্রকাশনা দ্য গ্লোবাল ইকোনমিক্সে এওয়ার্ড পেয়েছি লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে। ই-কেওয়াইসি এবং ডি-কেওয়াইসির মতো বিপ্লবূ ধারণা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য এই পুরস্কার অর্জন যা দেশের আর্থিক খাতে প্রথম সত্যিকারের ডিজিটাল বিপ্লব হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।
মারুফুল ইসলাম ঝলক এর রয়েছে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ। ইতিমধ্যেই চষে বেড়াচ্ছেন উপজেলার প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি ইউনিয়ন। দলীয় বিভিন্ন সভা-সমাবেশের মাধ্যমে উজ্জীবিত করছেন নেতাকর্মীদের। ইতিমধ্যেই তার একটি বিশাল বলয় তৈরি হয়েছে। যার ফলে আগামী নির্বাচনে তাকে বেশ শক্ত প্রার্থী হিসেবেই দেখছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তার কর্মী-সমর্থকরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ -৩ আসনে তাকে প্রার্থী হিসাবে দেখতে চান। আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে মারুফুল ইসলাম ঝলককে নিয়ে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। তিনি অসহায় হতদরিদ্র মানুষকে নানা ভাবে সাহায্য সহযোগীতা করে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন।
আওয়ামীলীগ নেতা ঝলক বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সোনার বাংলা গড়তে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবত কাজ করে যাচ্ছি। মানুষের পাশে থেকে সেবা দিয়ে যাচ্ছি।
ঝলক বলেন, ‘ইতোমধ্যেই আপনারা যেনেছেন যে,আমি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক খ্যাতনামা বিজনেস প্রকাশনা দ্য গ্লোবাল ইকোনমিক্সে এওয়ার্ড পেয়েছি লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে। ই-কেওয়াইসি এবং ডি-কেওয়াইসির মতো বিপ্লবূ ধারণা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য এই পুরস্কার অর্জন যা দেশের আর্থিক খাতে প্রথম সত্যিকারের ডিজিটাল বিপ্লব হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত যা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মানে একধাপ এগিয়ে গেছে। আমার এ উদ্ভাবনী চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
‘বঙ্গবন্ধুকন্যার নির্দেশনা দিয়েছেন স্বপ্ন দেখিয়েছেন, আমরা ২০৪১ সালের স্বপ্ন দেখছি। ২০০৮ সালে তিনি বলেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বেন। ২০২৩ সালে এসে বলেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের মাইল ফলোকে আমরা পৌছিয়েছি। ডিজিটাল বাংলাদেশকে তিনি উদ্ভাবনীর বাংলাদেশ তৈরি করে একটা স্মার্ট বাংলাদেশ করবেন।’
‘স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট গভর্নমেন্ট – এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় এবং আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের তত্ত্বাবধানে কাজ করে যেতে চাই।’
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর দাবীর প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হবেন বলেও জানান তিনি।