এ কথা এখন সোনারগাঁ উপজেলার আকাশে বাতাশে উড়ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডজন খানেক সংবাদ কর্মীদের সাথে কথা বলে জানাযায় তাদের ঈদ আনন্দের উৎস হলেন মাসুম চেয়ারম্যান। অলিখিত একজন অভিভাবকের ন্যায় ডেকে ডেকে সকল সাংবাদিকের হাতেই তুলে দিচ্ছেন ঈদের উপহার।
নেতৃত্বের গুণাবলী সবার মধ্যে থাকে না। একজন সাংবাদিক বান্ধব নেতা তিনিই যিনি সংবাদ কর্মীর মনের ভাষা পড়তে পারেন, চোখের দিকে তাকালেই সাংবাদ কর্মীকে বুঝতে পারেন। প্রায় সকল সাংবাদিকের নামও স্মরণ রাখতে পারেন। সকল ব্যস্ততার মাঝেও সাংবাদিকদের সময় দেন। নিজ কর্মগুণে এমনি একজন ক্যারিশমাটিক নেতায় পরিনত হয়েছেন- সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম।
তিনি গতকাল ৭ এপ্রিল রবিবার ২৭ রমজানের এক ইফতার মাফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নিজেও তা স্বীকার করলেন। তিনি বললেন, সাংবাদিকরা সত্যি আমার ভাইয়ের মতো। আমিও তাদেরকে ঔ ভাবেই মূল্যায়ন করি। সাংবাদিকরাও আমার পাশে থাকেন সবসময়।
কিছুদিন আগে একটি কুচক্রীমহল আমরা চরিত্র নিয়ে নোংরা খেলা করতে চেয়েছিল কিন্তু মিডিয়া জগতের সাংবাদিকরা আমার পাশে ছিলেন বলে তারা সেই ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হয়েছে।
তাই আমাদের এমপি জনপ্রিয় নেতা কায়সার ভাই এ্যামেরিকা যাওয়ার আগে আমাকে বলে গেছেন, মাসুম তোমার সাথে সাংবাদিকদের অনেক ভালো সম্পর্ক আছে যেহেতু, তাই তুমি এবার সাংবাদিকদের বিষয়টা দেখবা।
তিনি আরো বলেন ,সাংবাদিকরা জাতির কন্ঠস্বর। দেশের যে কোন ক্রান্তিকালে সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। বঙ্গবন্ধু ছিলেন সাংবাদিক বান্ধব নেতা। এজন্য তাঁর (বঙ্গবন্ধু) ৭ মার্চের ভাষণ সাংবাদিকরা জনগণের দোর গোঁড়ায় পৌঁছে দিয়ে স্বাধীনতার জন্য বাংলার জনগণকে সংগঠিত করতে সহায়তা করেছিল।
তাই আমি বিশ্বাস করি সাংবাদিকদের বাদ দিয়ে সফল নেতা হওয়া সম্ভবপর নয়।