জোরপূর্বক বিদ্যুতের বিল চাপিয়ে, সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করল স্থানীয় বিদ্যুৎ দপ্তর
নন্দগোপাল ত্রিপাঠী
বাংলা রাজনীতিতে বিগত ৩৪ বছরের রাজত্বে চলার ফলে শেষ দিকে যেভাবে মানুষের উপরে অবিচার অত্যাচার, অনাচার, চালিয়েছিল, আজ যেন সেই অত্যাচার অব্যাহত ।বাংলার শাসক দলের শেষ বিদায় হতে চলেছে,তাই রাজনৈতিক নেতারা ধরাকে সরা মনে করছেন। কৌশল করে বাংলায় জোর-জুলুমের রাজনীতিতে ভরিয়ে তুলেছে শাসকদলের নেতাকর্মী ও কর্মচারী অফিসাররা! যার প্রকাশ্য দিবালোকে বহু ঘটনা উদাহরণস্বরূপ উল্টে আছে এই বাংলার গ্রাম গঞ্জে থেকে। বিদ্যুৎ দপ্তর এর লোকাল অফিসার রাজনৈতিক গুন্ডা হয়ে কাজ করছে তেমনি অভিযোগ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ক্যানিং ২ নম্বর ব্লকের জিবনতলা বিদ্যুৎ দপ্তর অফিসারের বিরুদ্ধে। ভারতবর্ষের এমনই বিরলতম ঘটনা এর আগে কোন ঘটেছে কিনা অন্য রাজ্যে তা জানা নেই! রাজনৈতিক নেতারা একাধিক কৌশল করে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে খুন করার পরিকল্পনা, জবরদখল ভাবে জমি জায়গা কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা, সহ কৌশল করে হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাবে তেমনি কৌশল এসেছে বিদ্যুৎ দপ্তর লোকাল অফিসার সজল বাবু । সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার হেদিয়া গ্রামে বসবাস করেন অথচ আন্তর্জাতিক মৃত্যুঞ্জয় সরকারের একাধিক লেখা প্রকাশ পায় তার উপরে এনে অবিচারের পরিচয় দিয়েছে জিবনতলা বিদ্যুৎ দপ্তর এর অফিসার সজল!
কড়াকড়ি লকডাউনের সময় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানানো সত্ত্বেও জোরপূর্বক বিদ্যুতের লাইন কেটে দিলো জিবনতলা বিদ্যুৎ দপ্তর সাংবাদিক মৃতুঞ্জয় সরদারের বাড়ি থেকে। বিল দেওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে বিদ্যুতের লাইন সংযোগ কেটে দেয়া হল জোরপূর্বক ভাবে। এই বিষয়ে ধিক্কার জানাচ্ছে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি মো বাসিরুল হক। এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে এই লাইন কাটা হলো? বিল দেওয়ার এক ঘন্টা পরে কিভাবে এই বিবেকহীন ঘটনা ঘটলো? কিন্তু এই প্রশ্নের কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। তাহলে এটা কি রাজনৈতিকভাবে পরিকল্পিত? আমরা দীর্ঘদিন ধরে দেখে আসছি সাংবাদিক মৃতুঞ্জয় সরদারের উপর অবিচার চলছে, কখনো তাকে খুন করার চেষ্টা, বাড়িঘর, জমি লুট করার চেষ্টা, আবার কখনো তার পরিবারের উপর মানসিকভাবে অত্যাচার করা। রাজনৈতিক নেতাদের থেকে শুরু করে প্রশাসনের সকল কর্মকর্তাদের কাছে বহুদিন থেকে অভিযোগ করে আসছেন মৃতুঞ্জয় সরদার। কিন্ত কোনো সুফল আজও পাইনি মৃতুঞ্জয় সরদার। তিনি পেশায় একজন সৎ ও নির্ভীক সাংবাদিক। তিনি বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাবএডিটর, এডিটর হয়ে কাজ করেন। তিনি ছোটোবড়ো, জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকলের পাশে দাঁড়ান। তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বললে খারাপ হয়ে যান। বর্তমানে এই রকম সাংবাদিক পাওয়া খুবই কঠিন, যারা মানুষের পাশে রাতদিন থাকতে পারেন।
যে বা যারা লাইন কাটার জন্য সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার বাড়িতে এসেছিলেন তাদের কাছে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কোন অর্ডার কপি ছিল না অথচ জোরপূর্বক ভাবে বিদ্যুতের বিল কিভাবে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া বড় দায়। সংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় বাংলার সহ দেশে বিদেশে একাধিক সাংবাদিকের পাশে দাঁরায়। তাকে আটকে দেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের বলে মনে করছে বুদ্ধিজীবি মহল এর একাংশ।তাকে বিভিন্ন কৌশলে খুন করার করার চেষ্টা ,বিদ্যুতের বিল দিয়ে নাজেহাল করে তার আদর্শকে প্রতিভাকে থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে বহু বছর ধরে। অত্যাচার অবিচার অনাচার অব্যাহত ছিল এই সাংবাদিক পরিবারের উপর তৃণমূল সরকারের আমলে একই রকম অত্যাচার অনাচার অব্যাহত কেন এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে কেচো খুলতে কেউটে বেরিয়ে এসেছে। সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সততাকে ভয় পায় লোকাল রাজনৈতিক নেতারা, তাই রেহেনে আত্তাচার অবিচার অনাচার ও সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে কৌশলগতভাবে মেরে দেওয়ার পরিকল্পনা অব্যাহত । মৃত্যুঞ্জয় সরদার বলে যে আমি সততার সাথে দীর্ঘ ১৬ বছর সাংবাদিকতার ফলে রাজনৈতিক নেতারা আমাকে জোর করে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় আনার চেষ্টা করে, আমার খুনের পরিকল্পনা করছে, আমার পরিবারের নিরাপত্তার অভাব আছে। আমাকে পেটে লাথি মারার চেষ্টা করছে, যাতে আমি অনাহারে অনিদ্রায় থেকে অত্যাচার সহ্য করতে করতে রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। এও পরিকল্পনা রাজনৈতিক নেতারা বিদ্যুৎ দপ্তরে অফিসারের মাধ্যমে করার চেষ্টা করছে।যেকোনোভাবে আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী থাকবে লোকাল রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা এবং বিদ্যুৎ দপ্তরে অফিসার সজল বাবু।